অশান্তির মাঝেও উঁকি দেয় শান্তি,
যদি ধরতে পারি তাতেই
আছে মুক্তি।
আশেপাশে যা আছে
সামনে পিছে
চোখের আড়ালে
কোন আবডালে।
ওরে পাগলা দরজা খুলে রেখেছিস কেন?
হাত ধর।
তুলে নে বুকে।
শক্ত পাতায় তুলো দেয়া বিছানায়
ঘুমোতে দে।
সবুজ সংকেত প্রকৃতি পাড়ায় হট্টগোল
হৈচৈ যোগে সাধু সাজা বক্তৃতায়
আমার গা চুলকায়।
চুলকানি ছড়ায়।
ওরে ধনবান-শয়তান দুটি সাদা কথা বল।
কালো মুখে ভেংচি দিয়ে রক্ত চুষে
সভ্যতা নষ্ট করে লাভ কি!
হত-দরিদ্র বংশনাশে বেদনা অনেক।
একাত্তর কেটে দু’হাজার তেরো এলো;
তোদের ভাগ্য কি বদলে দিলো শাসক?
মৃত্যু দূতের আরো একটা ছোবল আছে
যারা বকুল তলায় শান্তি খুঁজতে যায়
রক্তমাখা জামায়
আর অশান্ত কষ্ট-বেদনায়;
শাসক তুমি শান্ত হবে কবে?
বুকে তুলে নিয়ে একটু শান্তি দে।
ঐ শাসক যন্ত্র-
আমাকে খুন করে তোর নৃত্যে
কি আনন্দ সুখ!
বল কিসের আনন্দ খুঁজিস।
বল.. বল.. বল..!
মুখোশ পরা অগ্নিগোলক ধেয়ে আসছে।
ধেয়ে আসছে পুড়িয়ে জঞ্জাল,
অষ্টাদশী’র কালো কেশ যেন না পোড়ে।
সাবধান, সাবধান এবং সাবধান সরকার।
[রচনাকালঃ ৬ এপ্রিল ২০১৩, সময়কালঃ রাত ১০:৩৯ মিনিট।]
No comments:
Post a Comment