ঘড়িতে সময়

Friday, March 22, 2013

প্রাইভেট শিক্ষক



তার কাছ থেকে পায়ু মৈথুনে রক্ত বের করাই শিক্ষকের দায়িত্ব,
শিক্ষক চুমু খেয়ে বললেন, তোমাকে উপর হয়ে শুয়ে নিতে হবে সব যৌণ তত্ব।
নোট এর আশায় ছাত্রী পড়লো এবার বিপাকে।
আপত্তি তাতে ভীষণ বলবে কাকে? কিভাবে বলবে তাকে?
শিক্ষক বললেন, রক্ত যে ভীষণ চাই, নয়তো তোমার হবে ফেল।
ছাত্রী বললেন - বেল তলায় বেল ফাটাতে চাই না; তেল চাই না, চাই না জেল।
কিসের এমন গৌণ কর্মে যৌণ ভিত্তি?
ভঙ্গুর তোমার অগোছালো মন, চাই না কোন অঙ্গুর মাপার নিক্তি।
রক্ত দেবো না। দেবো না এবং দেবো না।
‘শিক্ষক’,
সোজা পথে দিন না সাজেশন, গাইড বা নোটে পাশ করতে বলেছেন সরল অভিভাবক।
কেন পেছন পানে চাওয়া। আমি যে ভীতু, অনভিজ্ঞতায় সরু রাস্তা ঘাট সাজানো ব্যাপক।
দায়িত্ব তো আমাদেরও ছুটির দিনে ঘর ছেড়ে উলু বনে মুক্তা ছড়ানো !
প্রিয় খেলায় গ্রীষ্ম, বসন্ত বা উৎসবে সাজা মধুর নবান্ন।
প্রেমের পশরায় দায়িত্ববোধ আছে তাতে যেন হোক রক্তপাত।
কিন্তু পাশ করাতে শিক্ষক তোমার উত্তেজনায় ব্যভিচারে ছাত্রী আমি কুপোকাত।
রঙের মাঝে বর্শা ছোড়া অনুভূতির নিঃশব্দে পালানো হবে ক্ষতিকর।
কেনই বা ছাত্রী হবে পর। বলবে শিক্ষক, কেন ছাত্রির ‍ভীরু বুকে ভর?
তারপরও শিক্ষকের নেতিয়ে পড়া শঙ্কা ভরা লিঙ্গে আগুন,
ছাত্রি বলে - শিখতে চাই না জ্ঞানের আঁধার পায়ু পথে প্রাইভেট বেগুন।

[রচনাকালঃ ২২ মার্চ ২০১৩, সময়কালঃ দুপুর ১২:০৯ মিনিট।]

No comments:

Post a Comment